পদার্থের পরিমাণগত বৈশিষ্ট্যগুলি এগুলিই গণনা করা যেতে পারে, কারণ এর নামটি "কোয়ান্টেটিভেটিভ" বলে। এছাড়াও, পদার্থ এবং বিদ্যমান পদার্থের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিভিন্ন আকর্ষণীয় বিষয় উল্লেখ করা হবে।
ব্যপার কি?
পদার্থের সংজ্ঞা হ'ল স্থির, পরিমাপযোগ্য এবং অনুভূত হওয়া যায় এমন সমস্ত কিছু ছাড়া কিছুই নয়, এটি একটি নির্দিষ্ট স্থান দখল করে যেখানে এটি পাওয়া যায়।
লক্ষ লক্ষ বিভিন্ন পদার্থ রয়েছে, যা তাদের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য দ্বারা চিহ্নিত করা যেতে পারে, এছাড়াও আপনি তাদের ঘনত্ব, স্থায়িত্ব এবং শক্তি জানতে পারবেন, পদার্থের বৈশিষ্ট্যগুলি জেনে আপনি প্রদত্ত পরিবেশকে ঘিরে থাকা সমস্ত কিছু সম্পর্কে আপনি জ্ঞান পাবেন।
বিষয়টিকেও এর রচনার উপর নির্ভর করে শ্রেণিবদ্ধ করা যেতে পারে, এগুলি দুটি ধরণের পদার্থে বিভক্ত যা নীচে উল্লেখ করা হবে।
মিশ্র পদার্থ: এগুলি রাসায়নিক পদার্থ নয়, দৈহিকভাবে দুটি খাঁটি পদার্থের মিশ্রণকে বোঝায়, এগুলি জেনে তারা একজাতীয় মিশ্রণেও বিভক্ত হতে পারে যা পূর্বেরগুলির বিপরীত একটি অভিন্ন রচনা এবং ভিন্ন ভিন্ন উপাদান রয়েছে।
মিশ্রণগুলি কিছু পদ্ধতি দ্বারা পৃথক করা যায় যেমন উদাহরণস্বরূপ, পাতন বা পরিস্রাবণ, এইভাবে আবার দুটি উপাদান হয়ে যায়।
বিশুদ্ধ পদার্থ: এই পদার্থগুলির নমুনাগুলি সর্বদা অভিন্ন এবং এগুলির উপাদান এবং যৌগিকগুলিও একটি সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ পদার্থের কাঠামো প্রদান করে অভিন্ন পদ্ধতিতে আকারযুক্ত।
বিষয়টিকে তিনটি রাজ্যেও বিভক্ত করা যায় যেমন গ্যাসীয়, শক্ত এবং তরল রাষ্ট্রগুলি যা এটিকে তৈরি করে এমন পারমাণবিকের সান্নিধ্য বা দূরত্বের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়, উপাদানটি আরও কাছাকাছি থাকবে তবে এটি আরও বেশি দূরে হতে পারে তরল, এবং যদি এটি আরও পৃথক করা হয় তবে এটি একটি বায়বীয় উপাদান হতে পারে।
ব্যাপার বৈশিষ্ট্য
পদার্থের বৈশিষ্ট্যগুলি দুটি বিস্তৃত অংশে বিভক্ত যেমন পদার্থবিজ্ঞান যা পদার্থের একটি নমুনা বোঝায় এবং রসায়ন পদার্থের গঠনকে বোঝায়। এটি লক্ষ করা উচিত যে শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলিতে পদার্থ তার রাজ্যটিকে কঠিন থেকে তরল এবং তদ্বিপরীত থেকে এবং তরল থেকে বায়বীয় এবং বিপরীতে পরিবর্তন করতে পারে change
পদার্থের পরিমাণগত এবং গুণগত বৈশিষ্ট্যগুলিও উল্লেখ করা সম্ভব, যা নিম্নলিখিত লাইনে বর্ণিত হবে।
পদার্থের পরিমাণগত গুণাবলী
এগুলি পদার্থের যে অংশগুলি গণনা করা যায় তা বোঝায়, এগুলি দুটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে যা হ'ল:
Propiedades নিবিড় পরিমাণগত: এগুলি পদার্থ এবং তার পদার্থের চেয়ে পৃথক যৌগিক, এগুলির দ্বারা তাদের ফুটন্ত বা বিভাজন তাপমাত্রা, তাদের সান্দ্রতা এবং ঘনত্ব দ্বারা পরিচালিত পদার্থের বিভিন্ন ধরণের পার্থক্য করা সম্ভব।
- স্ফুটনাঙ্ক: এটি হ'ল তাপমাত্রা যেখানে কোন পদার্থ তরল থেকে বায়বীয় অবস্থায় পরিবর্তনের প্রক্রিয়া শুরু করে।
- বিদারণ পয়েন্ট: এটি কার্যকরীভাবে ফুটন্ত পয়েন্টের মতো একই প্রক্রিয়া, পার্থক্যটি হ'ল এটি এমন হয় যখন কোনও উপাদান একটি কঠিন থেকে তরল অবস্থায় যায়।
- সান্দ্রতা: এটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার সময় তরল বা তরল প্রদর্শন করে এমন প্রতিরোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
- ঘনত্ব: এটি ভলিউমের পরিমাণের গুণমান হিসাবে সংজ্ঞায়িত হয়
গুণগত বৈশিষ্ট্য
এগুলি সেই সমস্ত উপাদান যা গণনা করা যায় না, যেমন রঙ এবং গন্ধ, আপনি পৃথকীকরণের রাজ্যগুলিও যুক্ত করতে পারেন যা শক্ত, তরল এবং বায়বীয় রাজ্য এবং প্লাজমাও রয়েছে, তবে এটি গ্রহে সাধারণ নয়, বরং এটি সাধারণভাবে মহাবিশ্ব।
আইশের কয়েকটি শ্রেণিবদ্ধকরণ রয়েছে যেগুলি গণনা করা শক্ত হলেও তাদের তুলনাগুলি প্রতিষ্ঠা করতে পারে যেমন ক্ষুধা, কঠোরতা এবং নমনীয়তা।
পরিমাণগত এবং গুণগত বৈশিষ্ট্যের উদাহরণ
পরিমাণগত বৈশিষ্ট্যগুলির কয়েকটি উদাহরণ হ'ল:
- ওজন: এই উপাদানটি আমাকে নিউটনে বলুন
- ভলিউম: এই পরিমাপটি লিটার, মিটার দীর্ঘ, প্রস্থ বা কিউবিকের উপর ভিত্তি করে।
- ভর: এটি কেজি বা পাউন্ডে পরিমাপ করা যায়।
আপনি আরও অনেকের সন্ধান করতে পারেন যেমন: তাপমাত্রা, দ্রবণীয়তা, বিদারণ এবং ফুটন্ত পয়েন্টগুলি, ঘনত্ব, প্রতিসরণ, বৈদ্যুতিক এবং তাপ পরিবাহিতা, দৈর্ঘ্য, অম্লতার ডিগ্রি, পৃষ্ঠের ক্ষেত্র এবং গতি
আমরা যখন গুণগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কথা বলি, নিম্নলিখিতগুলি উল্লেখ করা যেতে পারে:
অর্গানোল্যাপটিক বৈশিষ্ট্যগুলি: রঙ, গন্ধ, স্বাদ এবং জমিন।
নিম্নলিখিতগুলিও রয়েছে: কঠোরতা, ত্রুটিযুক্ততা, নমনীয়তা, গ্লস, অস্বচ্ছতা, আকার, রুক্ষতা এবং রুক্ষতা।
সাধারণ এবং নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য
এগুলি পদার্থের বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, সাধারণগুলি সমস্ত পদার্থের জন্য সাধারণ যা আমাদের কোনও পদার্থ সনাক্ত করতে দেয় না এবং নির্দিষ্ট উপাদানগুলি পূর্ববর্তীগুলির বিপরীত হবে কারণ এই পদার্থগুলি হতে দেয় না চিহ্নিত, কারণ তারা একটি কংক্রিট পদার্থ নির্দিষ্ট।
এই বৈশিষ্ট্যগুলির স্ব স্ব বিভাগ রয়েছে তবে তারা পরিমাণগত এবং গুণগত বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে সমান, সুতরাং এটি যুক্ত করা যেতে পারে যে সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি গুণগত বৈশিষ্ট্যগুলির সমান হবে এবং নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যগুলি গুণগত বৈশিষ্ট্যের সমান হবে।
তাদের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, উপকরণগুলির বৈশিষ্ট্যগুলি একটি সাধারণ লক্ষ্য ভাগ করে নেয় যা পৃথিবীর পৃষ্ঠে বিদ্যমান বিভিন্ন পদার্থের অধ্যয়নের ফলস্বরূপ এবং এমনকি পৃথিবীবিহীন উপাদানগুলিও অধ্যয়ন করতে পারে, যেহেতু তাদের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত স্পেসিফিকেশন এবং বিধি রয়েছে have উপস্থাপন করা যে কোনও উপাদানগুলির অধ্যয়ন, যতক্ষণ না আজ পর্যন্ত মানুষের উপলব্ধি বুঝতে পারে।
উপকরণগুলির বৈশিষ্ট্যগুলি অধ্যয়ন না করে যদি আপনি জিনিসগুলির ওজন, তাদের স্থায়িত্ব, দৈর্ঘ্য, গতি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারতেন তবে সংক্ষেপে বিশ্ব আজকের পরিস্থিতি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হবে, গাড়িগুলির স্পিডোমিটার না থাকতো, বা আমিষ বা ফল এবং / বা শাকসবজি কেনার সময়, আমি কেনার পছন্দসই ওজন জানতাম না, যা আজ জীবনকে খুব কঠিন করে তুলবে।